০১.
1909 সালে প্রথম মসজিদে নববী এরিয়াতে বিদ্যুৎ প্রচলন শুরু হয়। তুরস্কের ওসমান সুলতান এই কাজটি প্রথম করেন। তখন তার রাজত্ব ছিল মদিনা পর্যন্ত।
০২.
বর্তমান মসজিদটি অরজিনাল মসজিদ থেকে প্রায় ১০০ গুন বড়। সংস্কার করে এর আকার এতো বড় করা হয়েছে যে এটা পরুন শহর পুরটা এর ভিতরে চলে এসেছে। বর্তমানে একসাথে প্রায় ১০ লক্ষ মুসলিম নামাজ আদায় করতে পারে।
০৩.
এটা পৃথিবীতে ২য় বিরহত্তম মসজিদ। এবং মসজিদে নববীকে আরও বাড়ানোর বিশাল পরিকল্পনা রয়েছে সৌদি সরকারের হাতে।
০৪.
মসজিদে নববিতে এখনো প্রথমদিকের অনেক নিদর্শন রয়েছে। ওসমান সুলতান শাসন আমলে নির্মিত এই অংশটি এখনো ঠিক আগের মতো ই আছে। মুল্যবার এই ডিজাইনটি এখনো ঠিক পরুনো দিনের মতো সজিব।
০৫.
.প্রথম মসজিদটি তৈরি করতে প্রায় ৮ মাস সময় লাগে, যাতে নবী কারিম হজরত মোঃ সঃ কাজ করেছেন।
০৬.
মসজিদটি বেশিরভাগ সময় ছাঁদ হীন ছিল। এবং মসজিদটি জেরুজালেমের মুখমুখি ছিল। যা ইসলামের প্রাথমিক জুগের কিবলা ছিল।
০৭.
ফাতিমা রাঃ রুমটি এখনো মসজিদের ভিতরে ঠিক আগের মতোই রয়েছে। নবী কারিম সঃ আঃ এর স্রিতি বিজরিত অনেক জিনিস পত্র এই রুমটিতে ছিল।
কিন্তু যখন প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয় তখন ওসমান সুলতান সম্রাট হাতে নির্মিত অনেকগুলো জিনিসপত্র ইস্তাম্বুলে স্তানিন্তারিত করেন। যা এখনো সেখানে দেখতে পাওয়া যায়। ০৮ দিয়াদ উল জান্নাহ নবী কাঃ সঃ এর চেম্বার পর্যন্ত বিস্তৃত। রিয়াদুল উল জান্নাহর আয়তন ২২ মিটার লম্বা ১৫ মিটার চওড়া। ০৯. নবীজি সঃ এর রুমে এখনো একটা খালি জায়গা রয়েছে। কিছু মানুষের বিশ্বাস এই খালি জায়গায় আবু বাকার রাঃ এবং উমার রাঃ জন্য রাখা হয়েছে।
আবার কিছু মানুষ এটাও বিশ্বাস করে যে এই জায়গায় ঈশা আঃ এর জায়গা দেয়া হবে, কারন তিনি আবার ফিরে আসবেন, তবে এব্যাপারে কোন নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি। ১০. নবী কারিম সঃ আঃ এর মৃত্যুর ৬৫০ বছর পর প্রথম মিনারটি তৈরি করা হয়। ১২৭৯ সালে মিশরের মামলুক সুলতান কালাউন কর্তৃক প্রথম কাঠের গম্বুজ নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে উসমানী শাসকদের দ্বারা আধুনিক সবুজ গম্বুজ নির্মাণ করা হয়। ১১. সবুজ বর্ণের হয়ার আগে এটি ছিল সাদা ও রক্ত বর্ণের সহ আরও অনেক রঙের। ওসমান সুলতান ক্ষমতায় আসার ১৫০ বছর আগে এটি সবুজ রঙে রাঙ্গানো হয়। ১২. মসজিদ ই নববিতে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন মিম্বর রয়েছে, প্রথিমদি হচ্ছে মিহরাব, যেটা নবী কাঃ সঃ আঃ ব্যাবহার করতেন, এই নির্দিষ্ট স্থান থেকে নবীজি নামাজ পড়াতেন। এর পড়ে ই রয়েছে সোলেমানিয়া মিম্বর যা সুলতান সলেমান এর নির্দেশে বানান হয়। এবং এর তিন নাম্বার মিম্বরটা ই হচ্ছে বর্তমান মিম্বর যা থেকে বর্তমান ইমাম্ নামাজ আদায় করেন। ১৩. মসজিদের উত্তর দিকে গৃহহীন ও ভ্রমণকারীদের জন্য একটি জায়গা তৈরি করা হয়েছে। যাতে হাজার হাজার মানুষ এসে থাকতে পারেন। ১৪. পুরো মসজিদটি জুড়ে রয়েছে অসংখ্য গোপন চিহ্ন, যা ঐতিহাসিক মান নির্দেশ করে। যার আধ্যাত্মিক মূল্য রয়েছে। ৮ টি খুব গরুত্তপুরন পিলার রয়েছে এখানে। মসজিদে নববী ﷺ এর ভেতরে রহস্যঘেরা অসংখ্য স্মৃতিচিহ্ন রয়েছে। মসজিদ সম্প্রসারণের সময় এসব মূল্যবান বস্তু এবং স্মৃতিচিহ্ন অভিনব কায়দায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে সাধারণত মানুষ হঠাৎ করে কিছুই লক্ষ্য করতে পারে না।
প্রতিটি পিলার, প্রতিটি ছোট ছোট গম্বুজ, প্রতিটি জানালা একেকটি ইতিহাস, স্মৃতিচিহ্ন, ঘটনা এবং আধ্যাত্মিক গুরুত্ব বহন করে। আবি তালহা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু নামে এক সাহাবীর এক বিশেষ কূপ ছিল মসজিদের কাছে। সেটি তিনি জনগণের জন্য দান করে দেন। সেই কূপটি এখন মসজিদের ভেতরে কভার দিয়ে ঢাকা।
১৫. হিজরি ৬ষ্ঠ শতকে অগ্নিকাণ্ডের ফলে মসজিদে নববী ﷺ এর বেশির ভাগ অংশ পুড়ে গিয়েছিলো। অগ্নিকাণ্ড এতো ব্যাপক হয়েছিলো যে রওজা মুবারকের দেয়াল, উপরের ছাদ আগুণের লেলিহান শিখায় পুড়ে গিয়েছিলো।
কিন্তু যখন প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয় তখন ওসমান সুলতান সম্রাট হাতে নির্মিত অনেকগুলো জিনিসপত্র ইস্তাম্বুলে স্তানিন্তারিত করেন। যা এখনো সেখানে দেখতে পাওয়া যায়। ০৮ দিয়াদ উল জান্নাহ নবী কাঃ সঃ এর চেম্বার পর্যন্ত বিস্তৃত। রিয়াদুল উল জান্নাহর আয়তন ২২ মিটার লম্বা ১৫ মিটার চওড়া। ০৯. নবীজি সঃ এর রুমে এখনো একটা খালি জায়গা রয়েছে। কিছু মানুষের বিশ্বাস এই খালি জায়গায় আবু বাকার রাঃ এবং উমার রাঃ জন্য রাখা হয়েছে।
আবার কিছু মানুষ এটাও বিশ্বাস করে যে এই জায়গায় ঈশা আঃ এর জায়গা দেয়া হবে, কারন তিনি আবার ফিরে আসবেন, তবে এব্যাপারে কোন নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি। ১০. নবী কারিম সঃ আঃ এর মৃত্যুর ৬৫০ বছর পর প্রথম মিনারটি তৈরি করা হয়। ১২৭৯ সালে মিশরের মামলুক সুলতান কালাউন কর্তৃক প্রথম কাঠের গম্বুজ নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে উসমানী শাসকদের দ্বারা আধুনিক সবুজ গম্বুজ নির্মাণ করা হয়। ১১. সবুজ বর্ণের হয়ার আগে এটি ছিল সাদা ও রক্ত বর্ণের সহ আরও অনেক রঙের। ওসমান সুলতান ক্ষমতায় আসার ১৫০ বছর আগে এটি সবুজ রঙে রাঙ্গানো হয়। ১২. মসজিদ ই নববিতে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন মিম্বর রয়েছে, প্রথিমদি হচ্ছে মিহরাব, যেটা নবী কাঃ সঃ আঃ ব্যাবহার করতেন, এই নির্দিষ্ট স্থান থেকে নবীজি নামাজ পড়াতেন। এর পড়ে ই রয়েছে সোলেমানিয়া মিম্বর যা সুলতান সলেমান এর নির্দেশে বানান হয়। এবং এর তিন নাম্বার মিম্বরটা ই হচ্ছে বর্তমান মিম্বর যা থেকে বর্তমান ইমাম্ নামাজ আদায় করেন। ১৩. মসজিদের উত্তর দিকে গৃহহীন ও ভ্রমণকারীদের জন্য একটি জায়গা তৈরি করা হয়েছে। যাতে হাজার হাজার মানুষ এসে থাকতে পারেন। ১৪. পুরো মসজিদটি জুড়ে রয়েছে অসংখ্য গোপন চিহ্ন, যা ঐতিহাসিক মান নির্দেশ করে। যার আধ্যাত্মিক মূল্য রয়েছে। ৮ টি খুব গরুত্তপুরন পিলার রয়েছে এখানে। মসজিদে নববী ﷺ এর ভেতরে রহস্যঘেরা অসংখ্য স্মৃতিচিহ্ন রয়েছে। মসজিদ সম্প্রসারণের সময় এসব মূল্যবান বস্তু এবং স্মৃতিচিহ্ন অভিনব কায়দায় সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে সাধারণত মানুষ হঠাৎ করে কিছুই লক্ষ্য করতে পারে না।
No comments:
Post a Comment